রোহিঙ্গাদের পুর্নবাসনের দাবীতে মায়ানমার অ্যাম্বাসির সামনে বিক্ষোভ
সারা পৃথিবী জুড়ে একাধিক কারণে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্যা প্রায় দেড় কোটির কাছে। এরই মধ্যে মায়ানমারের বৌদ্ধ রাখাইনদের অমানবিক অত্যাচারে ঘরছাড়া হয়েছে প্রায় হাজার দেড়েক মুসলিম পরিবার। তাই বুধবার (২০ জুন) আন্ত্মর্জাতিক বাস্তুহারা দিবসে পরিবার ও বাস̄স্থানহারা পরিবারকে অবিলম্বে সুরাহা দেওয়ার দাবিতে মায়ানমার দুতাবাসের সামনে বিকেল ৩টায় প্রতিবাদ মিছিল করে এস আই ও এবং জামাআতে ইসলামী হিন্দ সহ একাধিক মানবাধিকার সংগঠণ। রেো মায়ানমারে ৩জন দুস্কৃতির হাতে এক বৌদ্ধ মহিলার ধর্ষণ ও হত হওয়াকে কেন্দ করেই বৌদ্ধ রাখাইনরা ১০জন মুসলিম রোহিঙ্গাদের নির্মমভাবে হত্যা করে। উক্ত ধর্ষণকান্ড এবং মহিলার মৃত্যুর জন্য মুসলিম রোহিঙ্গারা যে দায়ী নন তা প্রকাশিত হয়েছে মঙ্গলবার। ঘটনায় অভিযুক্তদের মায়ানমার সরকার মৃত্যু ̈দণ্ড দেয়ার পরও তাদের নাম মায়ানমার সরকার গনমাধ্যমের সামনে আনছেননা। মায়ানমার সরকারের এহেন ভূমিকায় ভারতসহ বাংলাদেশ ও রাষ্টধসংঘ নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকায় রীতিমত বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন জামাআতে ইসলামী হিন্দ-এর রাজ্য সভাপতি মহঃ নুরুদ্দিন। তিনি বলেন, যে বার্মার রেঙ্গুনে দাঁড়িয়ে নেতাজী সুভাষ দেশ স্বাধী̄নতার প্রসাততি নিয়েছেন। সেই দেশের সংখ্যা লঘু রোহিঙ্গাদের উপর রাখাইনদের অত্যাচার আমরা মেনে নিতে পারিনা। পুলিশদের সামনেই রাখাইনদের ঔদ্ধত আচরণ সরকার কিভাবে সহ্য করছে, সে প্রশ্নও তোলেন তিনি। তবে, বুধবার ৫৭কে বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের উপর মায়ানমার দুতাবাস আধিকারীকের অসভ্য আচরণকে কোনভাবেই মানতে পারছেন না মানবতাবাদী সংগঠণের সকল সদস্যগণ। তাইু নুরুদ্দিন সাহেব বলেন, যে দেশের দুতাবাস আধিকারীকরা বলেন যে, “আমরা গনতন্ত্রে বিশ্বাস রাখিনা, আমাদের সরকার সামরিক সরকার”, তারা কিভাবে দেশকে শান্ত্মি দেবে ! তাই তিনি বলেন, কোন গণতান্ত্রিক দেশে সৈরতান্ত্রিক সরকারের দুতাবাস থাকা হল গণতন্ত্রের লজ্জা ! সেই সঙ্গে জনপ্রিয় জণনেত্রী আন সাং সূকী-র নিজ দেশের এহেণ ঘটনায় নীরব থাকায় অবাক হয়েছেন স্টুডেন্টস্ ইসলামিক অর্গানাইজেশন পশ্চিমবঙ্গ জোনের সম্পাদক নাইমদ্দিন শেখ। মায়ানমার দুতাবাসে স্মারকলিপি প্রদানে উপস্থিত ছিলেন, ওয়েলফেয়ার পার্টি অফ ইন্ডিয়ার রাজ ̈ সভাপতি ডা: রইসুদ্দিন, এস.আই.ও-র কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য শাহনওয়াজ আলী রাইহান ও রাজ্য ক্যাম্পাস সেক্রেটারী মাফিকুল ইসলাম সহ একাধিক সংগঠণের শীর্ষ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। অন্যদিকে রোহিঙ্গারা নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশের উপকূলে এসে উপস্থিত হলেও উপকূল রক্ষীরা সে দেশে ঢুকতে দেয়নি। ফলে সাপ- কুমিরের সঙ্গেই এখন বাস করতে হচ্ছে রোহিঙ্গাদের। ১৯৭১ এর কথা বাংলাদেশ সরকারের ভুলে গেলে চলবে না। বাংলাদেশের অসহায় শরনার্খীদের ঠাঁই হয়েছিল এই ভারতবর্ষের। তাই বাংলাদেশের উচিৎ প্রতিবেশী রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়ানো। এই বার্তা বঙ্গবন্ধুর দেশে পৌঁছে দিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারকেও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
সারা পৃথিবী জুড়ে একাধিক কারণে বাস্তুহারা মানুষের সংখ্যা প্রায় দেড় কোটির কাছে। এরই মধ্যে মায়ানমারের বৌদ্ধ রাখাইনদের অমানবিক অত্যাচারে ঘরছাড়া হয়েছে প্রায় হাজার দেড়েক মুসলিম পরিবার। তাই বুধবার (২০ জুন) আন্ত্মর্জাতিক বাস্তুহারা দিবসে পরিবার ও বাস̄স্থানহারা পরিবারকে অবিলম্বে সুরাহা দেওয়ার দাবিতে মায়ানমার দুতাবাসের সামনে বিকেল ৩টায় প্রতিবাদ মিছিল করে এস আই ও এবং জামাআতে ইসলামী হিন্দ সহ একাধিক মানবাধিকার সংগঠণ। রেো মায়ানমারে ৩জন দুস্কৃতির হাতে এক বৌদ্ধ মহিলার ধর্ষণ ও হত হওয়াকে কেন্দ করেই বৌদ্ধ রাখাইনরা ১০জন মুসলিম রোহিঙ্গাদের নির্মমভাবে হত্যা করে। উক্ত ধর্ষণকান্ড এবং মহিলার মৃত্যুর জন্য মুসলিম রোহিঙ্গারা যে দায়ী নন তা প্রকাশিত হয়েছে মঙ্গলবার। ঘটনায় অভিযুক্তদের মায়ানমার সরকার মৃত্যু ̈দণ্ড দেয়ার পরও তাদের নাম মায়ানমার সরকার গনমাধ্যমের সামনে আনছেননা। মায়ানমার সরকারের এহেন ভূমিকায় ভারতসহ বাংলাদেশ ও রাষ্টধসংঘ নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকায় রীতিমত বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন জামাআতে ইসলামী হিন্দ-এর রাজ্য সভাপতি মহঃ নুরুদ্দিন। তিনি বলেন, যে বার্মার রেঙ্গুনে দাঁড়িয়ে নেতাজী সুভাষ দেশ স্বাধী̄নতার প্রসাততি নিয়েছেন। সেই দেশের সংখ্যা লঘু রোহিঙ্গাদের উপর রাখাইনদের অত্যাচার আমরা মেনে নিতে পারিনা। পুলিশদের সামনেই রাখাইনদের ঔদ্ধত আচরণ সরকার কিভাবে সহ্য করছে, সে প্রশ্নও তোলেন তিনি। তবে, বুধবার ৫৭কে বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের উপর মায়ানমার দুতাবাস আধিকারীকের অসভ্য আচরণকে কোনভাবেই মানতে পারছেন না মানবতাবাদী সংগঠণের সকল সদস্যগণ। তাইু নুরুদ্দিন সাহেব বলেন, যে দেশের দুতাবাস আধিকারীকরা বলেন যে, “আমরা গনতন্ত্রে বিশ্বাস রাখিনা, আমাদের সরকার সামরিক সরকার”, তারা কিভাবে দেশকে শান্ত্মি দেবে ! তাই তিনি বলেন, কোন গণতান্ত্রিক দেশে সৈরতান্ত্রিক সরকারের দুতাবাস থাকা হল গণতন্ত্রের লজ্জা ! সেই সঙ্গে জনপ্রিয় জণনেত্রী আন সাং সূকী-র নিজ দেশের এহেণ ঘটনায় নীরব থাকায় অবাক হয়েছেন স্টুডেন্টস্ ইসলামিক অর্গানাইজেশন পশ্চিমবঙ্গ জোনের সম্পাদক নাইমদ্দিন শেখ। মায়ানমার দুতাবাসে স্মারকলিপি প্রদানে উপস্থিত ছিলেন, ওয়েলফেয়ার পার্টি অফ ইন্ডিয়ার রাজ ̈ সভাপতি ডা: রইসুদ্দিন, এস.আই.ও-র কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য শাহনওয়াজ আলী রাইহান ও রাজ্য ক্যাম্পাস সেক্রেটারী মাফিকুল ইসলাম সহ একাধিক সংগঠণের শীর্ষ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। অন্যদিকে রোহিঙ্গারা নিজেদের প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশের উপকূলে এসে উপস্থিত হলেও উপকূল রক্ষীরা সে দেশে ঢুকতে দেয়নি। ফলে সাপ- কুমিরের সঙ্গেই এখন বাস করতে হচ্ছে রোহিঙ্গাদের। ১৯৭১ এর কথা বাংলাদেশ সরকারের ভুলে গেলে চলবে না। বাংলাদেশের অসহায় শরনার্খীদের ঠাঁই হয়েছিল এই ভারতবর্ষের। তাই বাংলাদেশের উচিৎ প্রতিবেশী রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়ানো। এই বার্তা বঙ্গবন্ধুর দেশে পৌঁছে দিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনারকেও স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
বিশ্ব মিডিয়া আজ নিরব !!!!!!!!!!!!!!!!!